নাইটকুইন
বৈজ্ঞানিক নাম: Peniocereus greggii
পরিচিতি:
বিরল ক্যাকটাস জাতীয় এ ফুলটির আদি নিবাস আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চল এবং মেক্সিকো হলেও এখন বাংলাদেশের অনেক পুষ্পপ্রেমীর বাড়িতে এ ফুল শোভা পায়। বছরের মাত্র একদিন এবং রাতের কোনো এক সময় ফোটাই এর স্বভাবগত বৈশিষ্ট্য। নাইটকুইন নিজেকে আত্মপ্রকাশ ও বিকশিত করে রাতেই এবং সেই রাতের অন্ধকারেই হয় তার জীবনাবসান। এর ফলে ফুলটিকে সচরাচর দেখা যায় না। প্রথমে কাণ্ডের যে কোনো দিকে ছোট একটি গুটির মতো বের হয়। এই গুটি আস্তে আস্তে বড় হয়। ১৪ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সেই ফুলের গুটি থেকে কলি রূপান্তরিত হয়। যে রাতে ফুল ফুটবে সেদিন বিকালেই কলিটি অদ্ভুত সুন্দর সাজে সজ্জিত হয়ে ওঠে! তখন এর দিকে তাকালে খুব সহজেই বোঝা যায় রাতের রানি আসছে। পৃথিবী অন্ধকারে ছেয়ে গেলে আস্তে আস্তে মেলতে শুরু করে নাইটকুইনের কলি। রাতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে একটি দুটি করে পাপড়ি মেলতে থাকে। সেই সঙ্গে মিষ্টি এক ধরনের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। পরিপূর্ণ অন্ধকার যখন রাতকে আনন্দিত করে নাইটকুইন তখন অন্ধকারের বুকচিরে নিজেকে সম্পূর্ণভাবে মেলে ধরে। রাত যত বাড়তে থাকে তার রূপ ততই খুলতে থাকে। পূর্ব আকাশে আলোকছটা দেখা যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে মৃত্যুঘণ্টা বেজে ওঠে নাইটকুইনের। কারণ রাতের রানি দিনের আলো সইতে পারে না। আমাদের দেশে এ ফুল ফোটে বর্ষাকালে (জুলাই-আগস্ট)।
বৈজ্ঞানিক নাম: Peniocereus greggii
পরিচিতি:
বিরল ক্যাকটাস জাতীয় এ ফুলটির আদি নিবাস আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চল এবং মেক্সিকো হলেও এখন বাংলাদেশের অনেক পুষ্পপ্রেমীর বাড়িতে এ ফুল শোভা পায়। বছরের মাত্র একদিন এবং রাতের কোনো এক সময় ফোটাই এর স্বভাবগত বৈশিষ্ট্য। নাইটকুইন নিজেকে আত্মপ্রকাশ ও বিকশিত করে রাতেই এবং সেই রাতের অন্ধকারেই হয় তার জীবনাবসান। এর ফলে ফুলটিকে সচরাচর দেখা যায় না। প্রথমে কাণ্ডের যে কোনো দিকে ছোট একটি গুটির মতো বের হয়। এই গুটি আস্তে আস্তে বড় হয়। ১৪ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সেই ফুলের গুটি থেকে কলি রূপান্তরিত হয়। যে রাতে ফুল ফুটবে সেদিন বিকালেই কলিটি অদ্ভুত সুন্দর সাজে সজ্জিত হয়ে ওঠে! তখন এর দিকে তাকালে খুব সহজেই বোঝা যায় রাতের রানি আসছে। পৃথিবী অন্ধকারে ছেয়ে গেলে আস্তে আস্তে মেলতে শুরু করে নাইটকুইনের কলি। রাতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে একটি দুটি করে পাপড়ি মেলতে থাকে। সেই সঙ্গে মিষ্টি এক ধরনের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। পরিপূর্ণ অন্ধকার যখন রাতকে আনন্দিত করে নাইটকুইন তখন অন্ধকারের বুকচিরে নিজেকে সম্পূর্ণভাবে মেলে ধরে। রাত যত বাড়তে থাকে তার রূপ ততই খুলতে থাকে। পূর্ব আকাশে আলোকছটা দেখা যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে মৃত্যুঘণ্টা বেজে ওঠে নাইটকুইনের। কারণ রাতের রানি দিনের আলো সইতে পারে না। আমাদের দেশে এ ফুল ফোটে বর্ষাকালে (জুলাই-আগস্ট)।
Comments
Post a Comment