বাসরলতা
বৈজ্ঞানিক নাম: Thunbergia mysorensis
পরিচিতি:
ভারত থেকে এটি বাংলাদেশে এসেছে। বৈজ্ঞানিক নামের শেষাংশ ভারতের মহীশুর নামক জায়গার নাম এর সাথে মিলিয়ে রাখা হয়েছে। সাধারণত মিশনারীর মাধ্যমে সর্বত্র এই গাছ ছড়িয়ে পড়েছে। ফুলের নাম বাসরলতা যথার্থ হয়েছে। মাচা পেলে ফুল ফুটে ঝুলে থাকে। গাছ প্রায় ২০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। শক্ত লতা, পাতার বিন্যাস বিপ্রতীপ, লম্বাটে, ১০-১৫ সেমি লম্বা। ঝুলন্ত মঞ্জরীতে তামাটে লাল ফুল থাকে প্রায় সারাবছর। পর্যায়ক্রমে ফোটে। ফুলের পাপড়িগুলো সম্পূর্ণ খুলে না।
বৈজ্ঞানিক নাম: Thunbergia mysorensis
পরিচিতি:
ভারত থেকে এটি বাংলাদেশে এসেছে। বৈজ্ঞানিক নামের শেষাংশ ভারতের মহীশুর নামক জায়গার নাম এর সাথে মিলিয়ে রাখা হয়েছে। সাধারণত মিশনারীর মাধ্যমে সর্বত্র এই গাছ ছড়িয়ে পড়েছে। ফুলের নাম বাসরলতা যথার্থ হয়েছে। মাচা পেলে ফুল ফুটে ঝুলে থাকে। গাছ প্রায় ২০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। শক্ত লতা, পাতার বিন্যাস বিপ্রতীপ, লম্বাটে, ১০-১৫ সেমি লম্বা। ঝুলন্ত মঞ্জরীতে তামাটে লাল ফুল থাকে প্রায় সারাবছর। পর্যায়ক্রমে ফোটে। ফুলের পাপড়িগুলো সম্পূর্ণ খুলে না।
Comments
Post a Comment