কানদুলি
বৈজ্ঞানিক নাম: Cyanotis axillaris
পরিচিতি:
কানাইয়া ঘাস নামেও পরিচিত। ফুলের নিচের অংশ পাতার ডাঁটির ভেতর লুকিয়ে থাকে। পাপড়ি তিনটি হালকা বেগুনি রঙের। পুংকেশর ৬ টি, গোটা গায়ে সাদা সাদা নরম রোমের সারি। খুব কম সময়ের জন্য ফুটে থাকে। হেমন্তকালেই ফুলের যতো সব উঁকিঝুঁকি। ধান খেতের স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় বা সেচ দেয়ার পথের আলপথেই শ্রীবৃদ্ধি। কানদুলির বাস দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার প্রায় সব দেশের খেত-খামারে।
অতি সাধারণ ঘাস ফুল হলে কি হবে, বেশ ঔষধি গুন আছে, কানদুলির কষ জীবানুনাশক। কুষ্ঠ রোগে এমনকি সাপের কামড়েও কানদুলির পাতার রস ব্যহবহার করে থাকে ইন্দোনেশিয়ায়। কানদুলির গাছের রসে আছে গ্লাইকোসাইড, কুমারিক এসিড, আওয়াবেনল ও এক রকমের তিক্ত পদার্থ। শিকড় মাথা বেদনা, জ্বর ও পিত্তজ্বরে বেশ উপকারী। ভারত বর্ষের আসামে কানদুলির কান্ডের গিট থেকে তৈরী ঔষুধ মেয়েদের বন্ধ্যাত্বে ব্যবহৃত হয়।
বৈজ্ঞানিক নাম: Cyanotis axillaris
পরিচিতি:
কানাইয়া ঘাস নামেও পরিচিত। ফুলের নিচের অংশ পাতার ডাঁটির ভেতর লুকিয়ে থাকে। পাপড়ি তিনটি হালকা বেগুনি রঙের। পুংকেশর ৬ টি, গোটা গায়ে সাদা সাদা নরম রোমের সারি। খুব কম সময়ের জন্য ফুটে থাকে। হেমন্তকালেই ফুলের যতো সব উঁকিঝুঁকি। ধান খেতের স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় বা সেচ দেয়ার পথের আলপথেই শ্রীবৃদ্ধি। কানদুলির বাস দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার প্রায় সব দেশের খেত-খামারে।
অতি সাধারণ ঘাস ফুল হলে কি হবে, বেশ ঔষধি গুন আছে, কানদুলির কষ জীবানুনাশক। কুষ্ঠ রোগে এমনকি সাপের কামড়েও কানদুলির পাতার রস ব্যহবহার করে থাকে ইন্দোনেশিয়ায়। কানদুলির গাছের রসে আছে গ্লাইকোসাইড, কুমারিক এসিড, আওয়াবেনল ও এক রকমের তিক্ত পদার্থ। শিকড় মাথা বেদনা, জ্বর ও পিত্তজ্বরে বেশ উপকারী। ভারত বর্ষের আসামে কানদুলির কান্ডের গিট থেকে তৈরী ঔষুধ মেয়েদের বন্ধ্যাত্বে ব্যবহৃত হয়।
Comments
Post a Comment