ওলটকম্বল
বৈজ্ঞানিক নাম Abroma augusta
পরিচিতি:
উচ্চতা প্রায় ২ মিটার। পাতার অপরপৃষ্ঠে চুলের মতো লোম থাকে। রোঁয়া বিশিষ্ট। এর ডাঁটা ও ছাল পানিতে ভিজালে বিজল সৃষ্টি হয়। ফুল কালচে লাল বর্ণের হয়। ফল প্রথমে সবুজ, পাকলে কালো দেখায়। ফলের ভেতর কালোজিরার মতো অনেক বীজ থাকে।
বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের বনাঞ্চল এর আদিবাস হলেও হিমালয় অঞ্চলেও গাছটি দেখা যায়।
ওলটকম্বল মূল্যবান এক ঔষধি গাছ। বার্ধক্য রোধে এর মূলের চূর্ণর্ গোলমরিচের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায় এবং বার্ধক্যজনিত রোগ থেকেও দূরে থাকা যায়। যৌন দুর্বলতায় মূলের রস মধুসহ সেব্য। ঋতুস্রাব উন্নতকারী, গর্ভাশয় উদ্দীপক, এবং ঋতুস্রাবকালীন বেদনানাশক হিসেবে মূলের বাকল ব্যবহৃত হয়। গনোরিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য উপশমকারী। গর্ভ ও ব্যাকটেরিয়ারোধী। প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণায় পাতার ডাঁটা পানিতে কচলিয়ে রস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
বৈজ্ঞানিক নাম Abroma augusta
পরিচিতি:
উচ্চতা প্রায় ২ মিটার। পাতার অপরপৃষ্ঠে চুলের মতো লোম থাকে। রোঁয়া বিশিষ্ট। এর ডাঁটা ও ছাল পানিতে ভিজালে বিজল সৃষ্টি হয়। ফুল কালচে লাল বর্ণের হয়। ফল প্রথমে সবুজ, পাকলে কালো দেখায়। ফলের ভেতর কালোজিরার মতো অনেক বীজ থাকে।
বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের বনাঞ্চল এর আদিবাস হলেও হিমালয় অঞ্চলেও গাছটি দেখা যায়।
ওলটকম্বল মূল্যবান এক ঔষধি গাছ। বার্ধক্য রোধে এর মূলের চূর্ণর্ গোলমরিচের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায় এবং বার্ধক্যজনিত রোগ থেকেও দূরে থাকা যায়। যৌন দুর্বলতায় মূলের রস মধুসহ সেব্য। ঋতুস্রাব উন্নতকারী, গর্ভাশয় উদ্দীপক, এবং ঋতুস্রাবকালীন বেদনানাশক হিসেবে মূলের বাকল ব্যবহৃত হয়। গনোরিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য উপশমকারী। গর্ভ ও ব্যাকটেরিয়ারোধী। প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণায় পাতার ডাঁটা পানিতে কচলিয়ে রস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
Comments
Post a Comment