নীলাতা/ নালাতা/নীল বনলতা
বৈজ্ঞানিক নাম: 𝑻𝒉𝒖𝒏𝒃𝒆𝒓𝒈𝒊𝒂 𝒈𝒓𝒂𝒏𝒅𝒊𝒇𝒍𝒐𝒓𝒂
বৈজ্ঞানিক নাম: 𝑻𝒉𝒖𝒏𝒃𝒆𝒓𝒈𝒊𝒂 𝒈𝒓𝒂𝒏𝒅𝒊𝒇𝒍𝒐𝒓𝒂
পরিচিতি:
নীল বনলতা মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের গাছ। এরা শক্ত লতার উদ্ভিদ। চিরসবুজ বনের গাছপালার সঙ্গে এদের প্রিয় আবাস। সাধারণত ৮ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত ওপরে উঠতে পারে। পাতা প্রতিমুখ, সবৃন্তক, পত্রবৃন্ত আড়াই থেকে চার সেন্টিমিটার লম্বা ও কর্কশ, গোড়া তাম্বুলাকার, উভয় পৃষ্ঠ অমসৃণ, করতলাকারে পাঁচ থেকে সাতটি শিরাযুক্ত, বোঁটা মোড়ানো ধরনের, আগা চোখা, ১০ সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হতে পারে। কিনারে আছে বেশ কয়েকটি লতি।
ফুলগুলো লম্বা ঝুলন্ত ডাঁটায় থোকায় থোকায় ঝুলে থাকে। দেখতে অনেকটা ঘণ্টার মতো, দলনল সামান্য বাঁকা, হালকা নীল রঙের অসমান পাপড়ির সংখ্যা পাঁচটি। পুংকেশর চারটি, অর্ধসমান, গলদেশের ভেতরের দিক বাঁকানো, পরাগধানী পাঁচ থেকে নয় মিলিমিটার লম্বা ও দীর্ঘায়িত। ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। ফল বেশ শক্তপোক্ত ধরনের, তিন থেকে পাঁচ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
মালয়েশিয়ায় এ গাছের পাতার ক্বাথ পেটের অসুখে ব্যবহূত হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীও নানান কাজে ব্যবহার করে এ গাছের পাতা।
নীল বনলতা মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের গাছ। এরা শক্ত লতার উদ্ভিদ। চিরসবুজ বনের গাছপালার সঙ্গে এদের প্রিয় আবাস। সাধারণত ৮ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত ওপরে উঠতে পারে। পাতা প্রতিমুখ, সবৃন্তক, পত্রবৃন্ত আড়াই থেকে চার সেন্টিমিটার লম্বা ও কর্কশ, গোড়া তাম্বুলাকার, উভয় পৃষ্ঠ অমসৃণ, করতলাকারে পাঁচ থেকে সাতটি শিরাযুক্ত, বোঁটা মোড়ানো ধরনের, আগা চোখা, ১০ সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হতে পারে। কিনারে আছে বেশ কয়েকটি লতি।
ফুলগুলো লম্বা ঝুলন্ত ডাঁটায় থোকায় থোকায় ঝুলে থাকে। দেখতে অনেকটা ঘণ্টার মতো, দলনল সামান্য বাঁকা, হালকা নীল রঙের অসমান পাপড়ির সংখ্যা পাঁচটি। পুংকেশর চারটি, অর্ধসমান, গলদেশের ভেতরের দিক বাঁকানো, পরাগধানী পাঁচ থেকে নয় মিলিমিটার লম্বা ও দীর্ঘায়িত। ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। ফল বেশ শক্তপোক্ত ধরনের, তিন থেকে পাঁচ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
মালয়েশিয়ায় এ গাছের পাতার ক্বাথ পেটের অসুখে ব্যবহূত হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীও নানান কাজে ব্যবহার করে এ গাছের পাতা।
Comments
Post a Comment