কনকচাঁপা
বৈজ্ঞানিক নাম: Ochna squarrosa
পরিচিতি:
সাধারণত ঘন গুল্মের জঙ্গল ও পত্রঝরা বনে জন্মে। একসময় সিলেট ও চট্টগ্রামের বনে অধিক দেখা যেত। এখন দুষ্প্রাপ্য হয়ে গেছে। বাংলাদেশ বাদে মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ ভারতের প্রাকৃতিক বনে জন্মে। কনকচাঁপা ছোট গাছ, চার থেকে সাত মিটার উঁচু, তবে এক মিটার উঁচু গাছেও ফুল ধরে। পত্রমোচী বৃক্ষ, শীতের সময় গাছের সব পাতা ঝরে পড়ে তরুতলে। কনকচাঁপার পাতা ডিম্বাকার, অখণ্ড, বোঁটা খাটো এবং আগা চোখা। বসন্তের মাঝামাঝি সময়ে তামাটে রঙের নতুন কচি পাতার সঙ্গে উজ্জ্বল হলুদ বর্ণের ফুল আসে। ফুল সুগন্ধি। ফুল ফোটা শুরু হলে ধীরে ধীরে ছোট ছোট থোকায় পুরো গাছ ভরে যায়। ফুল তিন-চার সেন্টিমিটার চওড়া, পাপড়ি ১২টি, মুক্ত, বৃত্তাংশের সমান লম্বা। পুংকেশর বহু, সোনালি। ফল ০.৫ সেমি চওড়া ও গোলাকার, কালো ও রসাল। বীজ থেকে চারা গজায়।
গুনাগুন:
গাছের বাকল হজমকারী টনিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সাঁওতাল আদিবাসীরা এর শিকড় সাপের কামড়ের চিকিৎসায় ব্যবহার করেন। ভারতীয় আদিবাসীরা নানান ধরনের মেয়েলি চিকিৎসায় এ গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে থাকেন।
বৈজ্ঞানিক নাম: Ochna squarrosa
পরিচিতি:
সাধারণত ঘন গুল্মের জঙ্গল ও পত্রঝরা বনে জন্মে। একসময় সিলেট ও চট্টগ্রামের বনে অধিক দেখা যেত। এখন দুষ্প্রাপ্য হয়ে গেছে। বাংলাদেশ বাদে মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ ভারতের প্রাকৃতিক বনে জন্মে। কনকচাঁপা ছোট গাছ, চার থেকে সাত মিটার উঁচু, তবে এক মিটার উঁচু গাছেও ফুল ধরে। পত্রমোচী বৃক্ষ, শীতের সময় গাছের সব পাতা ঝরে পড়ে তরুতলে। কনকচাঁপার পাতা ডিম্বাকার, অখণ্ড, বোঁটা খাটো এবং আগা চোখা। বসন্তের মাঝামাঝি সময়ে তামাটে রঙের নতুন কচি পাতার সঙ্গে উজ্জ্বল হলুদ বর্ণের ফুল আসে। ফুল সুগন্ধি। ফুল ফোটা শুরু হলে ধীরে ধীরে ছোট ছোট থোকায় পুরো গাছ ভরে যায়। ফুল তিন-চার সেন্টিমিটার চওড়া, পাপড়ি ১২টি, মুক্ত, বৃত্তাংশের সমান লম্বা। পুংকেশর বহু, সোনালি। ফল ০.৫ সেমি চওড়া ও গোলাকার, কালো ও রসাল। বীজ থেকে চারা গজায়।
গুনাগুন:
গাছের বাকল হজমকারী টনিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সাঁওতাল আদিবাসীরা এর শিকড় সাপের কামড়ের চিকিৎসায় ব্যবহার করেন। ভারতীয় আদিবাসীরা নানান ধরনের মেয়েলি চিকিৎসায় এ গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে থাকেন।
Comments
Post a Comment