আপাং
বৈজ্ঞানিক নাম: Achyranthes Aspera
পরিচিতি:
আপাং ছোট বীরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। এটা পতিত জমি, কবরস্থান এবং মাঠে ময়দানে জন্মে। জমির উর্বরতা অনুযায়ী ৩০-৬০ সেমি পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। আপাং গাছ সাধারণত অল্প শাখা বিশিষ্ট হয়। পাতা সরল, ডিম্বাকৃতির, প্রতিমুখ। শাখার মাথায় লালচে সাদা ফুলের ছড়া হয়। আপাং এর ফুলে ছোট ছোট কাঁটা থাকে। চলাফেরা করার সময় কাপড়ে লাগলে আটকে যায়।
একদিন পর পর জ্বর উঠলে আপাং গাছের মূল ছেঁচে রস করে দিনে দু’ বার খেলে জ্বর ভাল হয়। হাত,পা কেটে গেলে আপাং গাছের কচি পাতার রস দিলে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন টোটকা ঔষধ হিসেবেও আপাং এর ব্যবহার অনেক প্রাচীন।
বৈজ্ঞানিক নাম: Achyranthes Aspera
পরিচিতি:
আপাং ছোট বীরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। এটা পতিত জমি, কবরস্থান এবং মাঠে ময়দানে জন্মে। জমির উর্বরতা অনুযায়ী ৩০-৬০ সেমি পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। আপাং গাছ সাধারণত অল্প শাখা বিশিষ্ট হয়। পাতা সরল, ডিম্বাকৃতির, প্রতিমুখ। শাখার মাথায় লালচে সাদা ফুলের ছড়া হয়। আপাং এর ফুলে ছোট ছোট কাঁটা থাকে। চলাফেরা করার সময় কাপড়ে লাগলে আটকে যায়।
একদিন পর পর জ্বর উঠলে আপাং গাছের মূল ছেঁচে রস করে দিনে দু’ বার খেলে জ্বর ভাল হয়। হাত,পা কেটে গেলে আপাং গাছের কচি পাতার রস দিলে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন টোটকা ঔষধ হিসেবেও আপাং এর ব্যবহার অনেক প্রাচীন।
Comments
Post a Comment