সুখদর্শন/টাইগার লিলি
বৈজ্ঞানিক নাম: Crinum bulbispernum
পরিচিতি:
গাছ পেঁয়াজকন্দীয়, কাণ্ড অনেকটা কাঠকচুর মতো, গোড়ায় পাতার গুচ্ছসহ এক মিটারের মতো উঁচু হতে পারে। পাতা আনারসের পাতার মতো লম্বা, তবে গড়নের দিক থেকে আরও পুরু, ভারী, আগা চোখা ও উজ্জ্বল সবুজ। পাতার কোল থেকে বের হওয়া লম্বা, চ্যাপ্টা ও পুরু মঞ্জরিদণ্ডের আগায় আবৃত অনেকগুলো গাঢ় বেগুনি কলি ক্রমান্বয়ে ফুটতে থাকে। ফুল সুগন্ধি ও লম্বা, দলনলের আগায় ছড়ানো ছয়টি পাপড়ির ওপরটা সাদাটে, নিচের দিকে গাঢ় বেগুনি বা গাঢ় লাল। ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম গ্রীষ্মের শেষ ভাগ থেকে বর্ষা অবধি।
পরিচিতি:
গাছ পেঁয়াজকন্দীয়, কাণ্ড অনেকটা কাঠকচুর মতো, গোড়ায় পাতার গুচ্ছসহ এক মিটারের মতো উঁচু হতে পারে। পাতা আনারসের পাতার মতো লম্বা, তবে গড়নের দিক থেকে আরও পুরু, ভারী, আগা চোখা ও উজ্জ্বল সবুজ। পাতার কোল থেকে বের হওয়া লম্বা, চ্যাপ্টা ও পুরু মঞ্জরিদণ্ডের আগায় আবৃত অনেকগুলো গাঢ় বেগুনি কলি ক্রমান্বয়ে ফুটতে থাকে। ফুল সুগন্ধি ও লম্বা, দলনলের আগায় ছড়ানো ছয়টি পাপড়ির ওপরটা সাদাটে, নিচের দিকে গাঢ় বেগুনি বা গাঢ় লাল। ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম গ্রীষ্মের শেষ ভাগ থেকে বর্ষা অবধি।
Comments
Post a Comment