অতিবিষা
বৈজ্ঞানিক নাম: 𝑨𝒄𝒐𝒏𝒊𝒕𝒖𝒎 𝒉𝒆𝒕𝒆𝒓𝒐𝒑𝒉𝒚𝒍𝒍𝒖𝒎 Wall.
পরিচিতি:
এই গাছ লম্বায় ১ থেকে ৩ ফুট পর্যন্ত হয়। এর কন্দ থেকে থেকে শিকড় বের হয়। এই শিকড়ই মূলত অতিবিষা নামে বৈদ্যরা ব্যবহার করেন।
এই গাছ লম্বায় ১ থেকে ৩ ফুট পর্যন্ত হয়। এর কন্দ থেকে থেকে শিকড় বের হয়। এই শিকড়ই মূলত অতিবিষা নামে বৈদ্যরা ব্যবহার করেন।
এর কাণ্ড সরল, ডালগুলো চেপ্টা এবং পাতায় ভরা থাকে। পাতাগুলো ২-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। পাতার আকার হৃদপিণ্ডাকার। পাতার প্রান্তভাগে দাঁতের মতো অংশ লক্ষ্য করা যায়। এর ফুলের শিরাগুলো বেগুনি রঙের হয়।
আয়ুর্বেদ মতে- অতিবষা তিন ধরনের হয়। এগুলো হলো- শ্বেত, কৃষ্ণ ও রক্তবর্ণ। অতিবিষার মূল জ্বর প্রশমক এবং ইন্দ্রিয়-উত্তেজক। অজীর্ণ ও কাসি নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।
সাধারণত হিমালয়ের অতি উচ্চস্থানে জন্মে।
সাধারণত হিমালয়ের অতি উচ্চস্থানে জন্মে।
Comments
Post a Comment