কালকাসুন্দা
বৈজ্ঞানিক নাম: Cassia sophera
পরিচিতি:
পথের আশপাশে প্রচুর পরিমাণে জন্মাতে দেখা যায়। এগুলো দুই রকম গাছ দেখা যায়। একটি ছোট, অন্যটি বড়। গড়পড়তা ৩৫ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। বেশ ঝাঁকড়া ও শক্তপোক্ত ধরনের গুল্ম। আমাদের দেশের অন্যতম বুনোফুল। লম্বা ডাঁটার দুই পাশে অনেক ছোট ছোট লম্বা-আয়তাকার পাতা থাকে। বেশি ফুল ফোটে বসন্ত ও গ্রীষ্মে। গুচ্ছবদ্ধ হলুদ রঙের ফুলগুলো বেশ আকর্ষী। অনেক দূর থেকেই আমাদের দৃষ্টিকাড়ে। গন্ধ কিছুটা উগ্র। ফুল শেষে সরু ও লম্বা ফল আসে। পরিণত ফল বাতাসে ঝনঝন শব্দ তোলে। কালকাসুন্দার অনেক ওষুধি গুণ। প্রাচীনকাল থেকেই কবিরাজেরা এগুলো ব্যবহার করে আসছেন।
বৈজ্ঞানিক নাম: Cassia sophera
পরিচিতি:
পথের আশপাশে প্রচুর পরিমাণে জন্মাতে দেখা যায়। এগুলো দুই রকম গাছ দেখা যায়। একটি ছোট, অন্যটি বড়। গড়পড়তা ৩৫ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। বেশ ঝাঁকড়া ও শক্তপোক্ত ধরনের গুল্ম। আমাদের দেশের অন্যতম বুনোফুল। লম্বা ডাঁটার দুই পাশে অনেক ছোট ছোট লম্বা-আয়তাকার পাতা থাকে। বেশি ফুল ফোটে বসন্ত ও গ্রীষ্মে। গুচ্ছবদ্ধ হলুদ রঙের ফুলগুলো বেশ আকর্ষী। অনেক দূর থেকেই আমাদের দৃষ্টিকাড়ে। গন্ধ কিছুটা উগ্র। ফুল শেষে সরু ও লম্বা ফল আসে। পরিণত ফল বাতাসে ঝনঝন শব্দ তোলে। কালকাসুন্দার অনেক ওষুধি গুণ। প্রাচীনকাল থেকেই কবিরাজেরা এগুলো ব্যবহার করে আসছেন।
Comments
Post a Comment