Skip to main content

Putush, পুটুশ, Lantana (Lantana camara)

Image result for Lantana (Lantana camara)

Putush, পুটুশ, Lantana (Lantana camara) / কুটুস ফুল



লান্টানা
বৈজ্ঞানিক নাম Lantana camara
পরিচিতি:
এটি Verbenaceae পরিবারের অন্তর্গত। গুল্ম জাতীয় ঝোপ আকৃতির গাছ। আদি নিবাস আমেরিকা। পাতা অমসৃণ ঘন সবুজ। ফুল খুব ছোট এবং আকর্ষণীয়। গাছে লাল, হলুদ ও হালকা বেগুনি মিশ্র রঙের ফুল ফোটে। লান্টানা গাছ ৬ থেকে ৮ মিটার লম্বা হয়। ভেষজগুণ সম্পন্ন এ ফুল গাছ চর্মরোগ ও জ্বর নিরাময়ে উপকারী। সাধারণত শরতের ফুল হলেও সারা বছর কিছু ফুটতে দেখা যায়।

সাধারণ, তবু কত সুন্দর, কত বাহার ওর ফুলে।
ইংরাজিতে এর অজস্র নাম, Trailing lantana, Creeping lantana, এমনকি Weeping lantana ও আছে।
ল্যান্টানা আসলে ভারবেনা পরিবারের ফুল। তবে সাধারণ ভারবেনার সঙ্গে এর অমিল অনেক।
ল্যান্টানার বৈজ্ঞানিক নাম Lantana montevidensis.

ল্যান্টানার পাতাগুলি দেখতে খসখসে হলেও অনুভবে মসৃণ ও নরম।

অঞ্চলভেদে নাম অনেক রকম হতে পারে।
এর নাম আমাদের medinipor e

বলে "ডগন ফুল" আবার "ভুতভইরা" ও বলা হয়।

ফুলের নাম- ল্যান্টানা, ছত্রা, পুটুশ
বৈজ্ঞানিক নাম- Lantana camara
পরিবার- Verbenaceae
ক্রান্তীয় আমেরিকার প্রজাতি। বাংলাদেশে রেলপথের পাশে, চা বাগানে ও বন-জঙ্গলে অঢেল। লতান ধরণের চিরসবুজ ঝোপ, কাঁটাভরা, অনেক ডালপালা, ৬০ সেমি থেকে ২মি উঁচু। পাতা ডিম্বাকার বা আয়তাকার, ২.৫-৪ সেমি লম্বা, রুক্ষ, তীব্রুগন্ধী, কিনার দন্তর। প্রায় সারাবছরই ফুল, পাতার কোলে ও ডাঁটার আগায় ছোট ছোট ছত্রাকার থোকায় সাদা, গোলাপী, লাল, বেগুনী ফুল। সময়ের সঙ্গে ফুলের রঙ বদলায়। ফল গুচ্ছবদ্ধ, গোল, কালো। বীজ ও কলমে চাষ। খাটো গাছের হলুদ ফুলের একটি ভ্যরাইটি আছে। এছাড়া কাঁটাহীন গড়ান ও বেগুনী ফুলের ভ্যারাইটি আছে।
তথ্যসূত্র- ফুলগুলি যেন কথা

Comments

Popular posts from this blog

কুঞ্জলতা

|| কুঞ্জলতা || অন্যান্য নাম : কুঞ্জলতা, কামলতা, তারালতা, তরুলতা, গেইট লতা, সূর্যকান্তি, জয়ন্তী ফুল। ইংরেজি নাম : Cypress Vine, Cypressvine Morning Glory, Cardinal Creeper, Cardinal Climber, Cardinal Vine, Star Glory, Hummingbird Vine, Cupid's flower বৈজ্ঞানিক নাম : Ipomoea quamoclit কুঞ্জলতা একপ্রকার বর্ষজীবী লতা জাতীয় উদ্ভিদ। এর আদি নিবাস ক্রান্তীয় আমেরিকা হলেও এটি দুনিয়ার প্রায় সকল ক্রান্তীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। অস্ট্রেলিয়া, ফিজি, ভিয়েতনাম, মেক্সিকো এবং আমাদের দেশেও ব্যাপক ভাবে এর দেখা মেলে। কুঞ্জলতা সাধারণত ১-৩ মিটার লম্বা হয়। কান্ড নরম সবুজ, সহজেই ভেঙে যায় তবে পরিনত হলে বাদামি রঙের ও তুলনায় পোক্ত হয়ে থাকে। এর কান্ড বল্লী ধরনের অর্থাৎ এদের কোন আকর্ষ থাকে না তাই কান্ডের সাহায্যে কোন অবলম্বন কে জড়িয়ে ওপরে ওঠে। কুঞ্জলতার পাতা গাঢ় সবুজ রঙের। পাতা সরল, একান্তর ভাবে সজ্জিত। পাতাগুলি ৫ – ৭.৫ সেমি লম্বা। পত্রকিনারা পালকের মতো গভীরভাবে খন্ডিত, পাতার প্রত্যেক পাশে ৯-১৯টি করে খন্ড থাকে। এরূপ খন্ডনের কারনে পাতাগুলিকে দেখতে লাগে অনেকটা ফার্ণের মত। ঘনভাবে লতানো কুঞ্জলতার পাতাও

ডেইজি

ডেইজি বৈজ্ঞানিক নাম : Bellis perenni পরিচিতি: দেখতে সাদা, মাঝখানে হলুদ ছোট ছোট অসংখ্য পাপড়ি দিয়ে একটি চোখের মতো আকৃতি তৈরি করে। ডেই ডেইজি ফুলটি ভোর থেকেই ফোটে, একে বলা হয় “দিনের চোখ”। গুনাগুন: এর অনেক গুনাগুন রয়েছে, যেমন খাদ্য হিশেবে ডেইজি ফুলের পাতা সালাদের সাথে খাওয়া যায়, এর পাতার মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। ওষুধি গুনের দিক থেকে রক্তক্ষরণ কমানো, বদহজম এবং কফ কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। মৌমাছি ডেইজি ফুল খুব ভালবাসে এবং মধু তৈরিতে ভাল ভুমিকা রাখে।

সোনাঝুরি

সোনাঝুরি A cluster of flowers at the end of the blooming season. Acacia auriculiformis Family Fabaceae Khoai near Shantiniketan, West Bengal, India আকাশমণি অন্যান্য নাম : আকাশমণি, সোনাঝুরি ইংরেজি নাম : Auri, Earleaf Acacia, Earpod Wattle, Northern Black Wattle, Papuan Wattle, Tan Wattle বৈজ্ঞানিক নাম : Acacia auriculiformis আকাশমণি একটি দ্রুতবৃদ্ধিসম্পন্ন চিরহরিৎ বৃক্ষ। এটি অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও পাপুয়া নিউ গিনির স্থানীয় প্রজাতি। চিরসবুজ এই বৃক্ষটি ১৫-৩০মি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। কান্ড বহু শাখাপ্রশাখা যুক্ত। গাছের বাকল পরিণত অবস্থায় ছাই, বাদামি বা কালচে বাদামি রঙের এবং অমসৃণ ও ফাটল যুক্ত হয়। এই গাছের যেটাকে আমরা অনেকেই পাতা বলি সেটি আসলে পাতা নয়, এটি মূলত পর্ণবৃন্ত। বীজ অঙ্কুরিত হবার পর পক্ষল যৌগিক পত্র ধারণ করে, কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই পত্রকগুলি ঝরে পড়ে। এর পর যৌগিক পত্রের বৃন্ত পরিবর্তিত হয়ে প্রসারিত, চ্যাপ্টা পাতার মত আকার ধারণ করে ও পাতার মত কাজ করে। সবুজ পর্ণবৃন্তগুলি ৮-২০ সেমি লম্বা ও ১-৪ সেমি চওড়া এবং মসৃণ। প্রতি পর্ণবৃন্তে ৩-৮ টি সমান্তরাল ভাবে অবস্থিত