তেলাকুচা
বৈজ্ঞানিক নাম: Coccinia grandis
পরিচিতি:
তেলাকুচা একজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ। এটি একটি লতা জাতীয় উদ্ভিদ।গাঢ় সবুজ রঙের পাতা এবং কাণ্ড এই উদ্ভিদটি আমাদের দেশের প্রায় সব স্থানে দেখতে পাওয়া যায়। বন্য লতা। কাণ্ড নরম ও দূর্বল। পঞ্চভূজ আকৃতির পাতা, পাতা ও লতার রং সবুজ। শীতকালছাড়া সব মৌসুমেই তেলাকুচার ফুল ও ফল হয়ে থাকে। ফল ধরার ৪ মাস পর পাকে এবং পাকলে টকটকে লাল হয়।
ডায়াবেটিক রোগে তেলাকুচার কান্ডসহ পাতার রস বানিয়ে আধাকাপ করে সকাল ও বিকালে খেলে উপকার পাওয়া যায়। জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস বানিয়ে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ পরিমাণ খেলে উপকার হয়। পায়ে পানি জমে পা ফুলে গেলে তেলাকুচার মূল ও পাতা ছেঁচে এর রস ৩-৪ চা-চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
বৈজ্ঞানিক নাম: Coccinia grandis
পরিচিতি:
তেলাকুচা একজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ। এটি একটি লতা জাতীয় উদ্ভিদ।গাঢ় সবুজ রঙের পাতা এবং কাণ্ড এই উদ্ভিদটি আমাদের দেশের প্রায় সব স্থানে দেখতে পাওয়া যায়। বন্য লতা। কাণ্ড নরম ও দূর্বল। পঞ্চভূজ আকৃতির পাতা, পাতা ও লতার রং সবুজ। শীতকালছাড়া সব মৌসুমেই তেলাকুচার ফুল ও ফল হয়ে থাকে। ফল ধরার ৪ মাস পর পাকে এবং পাকলে টকটকে লাল হয়।
ডায়াবেটিক রোগে তেলাকুচার কান্ডসহ পাতার রস বানিয়ে আধাকাপ করে সকাল ও বিকালে খেলে উপকার পাওয়া যায়। জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস বানিয়ে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ পরিমাণ খেলে উপকার হয়। পায়ে পানি জমে পা ফুলে গেলে তেলাকুচার মূল ও পাতা ছেঁচে এর রস ৩-৪ চা-চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
Comments
Post a Comment