ডুলিচাঁপা
বৈজ্ঞানিক নাম: 𝑴𝒂𝒈𝒏𝒐𝒍𝒊𝒂 𝒑𝒕𝒆𝒓𝒐𝒄𝒂𝒓𝒑𝒂
বৈজ্ঞানিক নাম: 𝑴𝒂𝒈𝒏𝒐𝒍𝒊𝒂 𝒑𝒕𝒆𝒓𝒐𝒄𝒂𝒓𝒑𝒂
পরিচিতি:
৬ থেকে ১০ মিটার উঁচু হয়। এই গাছের ডালের বিপরীত দিকে অযুগ্ম পাতা থাকে। কাণ্ডের শীর্ষে একক ভাবে এর ফুল ফোটে। ফুলের রঙ সাদা এবং সুগন্ধময়। ফুলের আকার বেশ বড়। এর বহির্বাস পাপড়িতে ঢাকা থাকা। ফুল যত বড় হয়, এর পাপড়ি গুলো খসে পড়ে। প্রস্ফুটিত ফুলে ৯টি পুরু এবং নরম পাপড়ি থাকে। এই ফুলে অনেক পুংকেশর থাকে। পুংকেশেরের অগ্রভাগ নীল বর্ণের হয়। শেষ বসন্ত ও গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে ফুল ফোটে।
এর ফল বেশ বড় হয়। ফলগুলো লম্বায় প্রায় ১৬ ইঞ্চি এবং পরিধিতে ৭-৮ ইঞ্চি হয়। এর বীজ পাকা কমলালেবুর মতো ললাচে হয়। ফলে ১টি বা ২টি বীজ থাকে। বীজের আকার ত্রিকোণাকার। কখনো কখনো বীজের আকার গোলাকারও হয়। বীজগুলোতে তেল থাকে। জুন মাসে ফল ধরে।
ভারতে হিমালয় সংলগ্ন এলাকা, নেপাল, আসাম, বাংলাদেশের খাসিয়া পাহাড় সংলগ্ন সিলেটে এই গাছ প্রচুর জন্মে। বাংলাদেশের সমতল ভূমিতেও এই গাছ অল্প বিস্তর দেখা যায়।
৬ থেকে ১০ মিটার উঁচু হয়। এই গাছের ডালের বিপরীত দিকে অযুগ্ম পাতা থাকে। কাণ্ডের শীর্ষে একক ভাবে এর ফুল ফোটে। ফুলের রঙ সাদা এবং সুগন্ধময়। ফুলের আকার বেশ বড়। এর বহির্বাস পাপড়িতে ঢাকা থাকা। ফুল যত বড় হয়, এর পাপড়ি গুলো খসে পড়ে। প্রস্ফুটিত ফুলে ৯টি পুরু এবং নরম পাপড়ি থাকে। এই ফুলে অনেক পুংকেশর থাকে। পুংকেশেরের অগ্রভাগ নীল বর্ণের হয়। শেষ বসন্ত ও গ্রীষ্মের শুরুতে এই গাছে ফুল ফোটে।
এর ফল বেশ বড় হয়। ফলগুলো লম্বায় প্রায় ১৬ ইঞ্চি এবং পরিধিতে ৭-৮ ইঞ্চি হয়। এর বীজ পাকা কমলালেবুর মতো ললাচে হয়। ফলে ১টি বা ২টি বীজ থাকে। বীজের আকার ত্রিকোণাকার। কখনো কখনো বীজের আকার গোলাকারও হয়। বীজগুলোতে তেল থাকে। জুন মাসে ফল ধরে।
ভারতে হিমালয় সংলগ্ন এলাকা, নেপাল, আসাম, বাংলাদেশের খাসিয়া পাহাড় সংলগ্ন সিলেটে এই গাছ প্রচুর জন্মে। বাংলাদেশের সমতল ভূমিতেও এই গাছ অল্প বিস্তর দেখা যায়।
এত সুন্দর দেখতে... সামনাসামনি কখনো দেখিনি
ReplyDelete